কোন ব্রান্ড বা নির্দিষ্ট কোন পণ্য সম্পর্কে যখন গ্রহকদের পরিচিতি করানো হয় তখন মূলত তাকে বলা হয় ব্রান্ড এওয়ারনেস এ্যাড। ব্রান্ড বা প্রোডাক্ট কাস্টোমারের কাছে পরিচিত হলে কমপিটিটিভ মর্কেটেও পণ্য বিক্রির ক্ষেত্রে সুবিধা পাওয়া যায়। সেজন্য বড় বড় কম্পানিগুলো ব্রান্ড এওয়ারনেসের জন্য অধিক পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে থাকে। ❤️
একটা উদাহরণ দিলে বিষয়টি আরো ক্লিয়ার হবে আশা করি:
মিনারেল ওয়াটার বা ড্রিংকিং ওয়াটার। সব পানির টেস্ট কিন্তু প্রায় একই রকম। ড্রিংকিং ওয়াটারের ক্ষেত্রে সবচাইতে বড় দরকার যেটা তা হচ্ছে এর সেফটি। এটা কতটুকু বিশুদ্ধ।
এখন বাজারে সব ব্র্যান্ডের পানিই কিন্তু আপনার দরকার যেটা তা পুরন করতে পারবে। তারপরেও এক এক ব্র্যান্ডের চাহিদা কিন্তু এক এক রকম। মাম বা অন্য পরিচিত ব্রান্ডের পানির যে চাহিদা ছিল বাজারে কিনলে এবং একুয়াফিনা মিনারেল ওয়াটার আসার পর অনেক ব্র্যান্ডের বিক্রিই তুলনামূলকভাবে কমে গিয়েছে।
No comments:
Post a Comment